১২ ঘণ্টার আগেই দিল্লি থেকে মুম্বই[ দূরত্ব ১৩৮৪ কিলোমিটার] পৌঁছল হাই-স্পিড ট্যালগো ট্রেন। পরীক্ষামূলক ভাবে এই ট্রেন চালানো হয়। ঘণ্টায় গতিবেগ ছিল ১৫০ কিলোমিটার।৯ কামরার এই ট্রেনের সর্বোচ্চ গতি ঘণ্টায় ২০০ কিলোমিটার। পরীক্ষায় সফল ভাবেও উতরেও গেল ট্যালগো।
নয়াদিল্লি থেকে শনিবার পৌনে ৩টে নাগাদ রওনা দেয় ট্রেনটি। মুম্বই সেন্ট্রালে পৌঁছয় ওই দিনই রাত ২.৩৩ মিনিটে। এই দূরত্ব অতিক্রম করতে রাজধানী এক্সপ্রেসের সময় লাগে ১৫ ঘণ্টা ৫০ মিনিট। তবে রাজধানীর গতি ঘণ্টায় ১৩০ কিলোমিটার।
স্পেনের প্রযুক্তিতে তৈরি এই ট্রেন খুব দ্রুত গতি তুলতে সক্ষম, পাশাপাশি থামার ক্ষেত্রেও খুব একটা সময় নেয় না। কামরার এই ট্রেনের সর্বোচ্চ গতি ঘণ্টায় ২০০ কিলোমিটার।
এই ট্রেনে রয়েছে ২টি একজিকিউটিভ শ্রেণির কামরা, ৪টি চেয়ার কার, ১টি ক্যাফেটেরিয়া, ১টি পাওয়ার কার এবং শেষের কামরাটি বরাদ্দ করা হয়েছে রেলের স্টাফ এবং প্রয়োজনীয় সরঞ্জামের জন্য
নয়াদিল্লি থেকে শনিবার পৌনে ৩টে নাগাদ রওনা দেয় ট্রেনটি। মুম্বই সেন্ট্রালে পৌঁছয় ওই দিনই রাত ২.৩৩ মিনিটে। এই দূরত্ব অতিক্রম করতে রাজধানী এক্সপ্রেসের সময় লাগে ১৫ ঘণ্টা ৫০ মিনিট। তবে রাজধানীর গতি ঘণ্টায় ১৩০ কিলোমিটার।
স্পেনের প্রযুক্তিতে তৈরি এই ট্রেন খুব দ্রুত গতি তুলতে সক্ষম, পাশাপাশি থামার ক্ষেত্রেও খুব একটা সময় নেয় না। কামরার এই ট্রেনের সর্বোচ্চ গতি ঘণ্টায় ২০০ কিলোমিটার।
এই ট্রেনে রয়েছে ২টি একজিকিউটিভ শ্রেণির কামরা, ৪টি চেয়ার কার, ১টি ক্যাফেটেরিয়া, ১টি পাওয়ার কার এবং শেষের কামরাটি বরাদ্দ করা হয়েছে রেলের স্টাফ এবং প্রয়োজনীয় সরঞ্জামের জন্য
No comments:
Post a Comment